রামাদানকে আমরা কীভাবে কাজে লাগাব—এর বিস্তারিত বিবরণ উঠে এসেছে এ বইয়ে। সিয়াম, সালাত, তারাবি, তিলাওয়াত, ইতিকাফ-সহ রামাদান-সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এতে। নিজেকে পাপমুক্ত ও শুদ্ধ করে তোলার এই মাসটিকে যারা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে চায়, এ বইটি তাদের জন্য আদর্শ একটি গাইড-বুকের কাজ করবে, ইনশাআল্লাহ।
এ বইয়ে কঠিন ও জটিল বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে সহজ ও সরলভাবে। উপরন্তু কলমের কালির সঙ্গে হৃদয়ের সবটুকু দরদ যেন ঢেলে দেওয়া হয়েছে বইটির পাতায়-পাতায়। অসামান্য মায়া নিয়ে উম্মাহকে বলা হয়েছে এমন কিছু কথা, যা সচরাচর খুব একটা শোনা যায় না।
আমাদের জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত। ছোট্ট এই জীবনে চাইলেও আমরা খুব বেশি আমল করতে পারি না। আর তাই আল্লাহ তাআলা আপন অনুগ্রহে আমাদের জন্য বিপুল সাওয়াব অর্জনের সুযোগ করে দিয়েছেন। আমরা যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে, একটু ভেবেচিন্তে, বিশেষ কিছু আমল নিয়মিত করতে পারি, তাহলে অল্প সময়ের ব্যবধানে আমাদের নেকির পাল্লা অনেক বেশি ভারী হয়ে উঠবে। হাশরের ময়দানে যখন কেউ কাউকে চিনবে না, তখন এই আমলগুলোই হবে আমাদের একমাত্র সম্বল, জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম অসিলা।
‘জান্নাতিদের আমল’ বইটির পাতায় পাতায় বর্ণিত হয়েছে হাজারো আমলের কথা। যেসব আমলের মাধ্যমে মিলবে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য, রাতে ঘুমিয়ে থেকেও অর্জন করা যাবে তাহাজ্জুদের সাওয়াব, শহিদ না হয়েও লাভ করা যাবে শহিদি মর্যাদা, কবরের আজাব থেকে মিলবে চিরমুক্তি, হাশরের ময়দানে আরশের ছায়া, প্রিয় নবিজির সুপারিশ এবং আরও কত কি!
অল্প আমলে অধিক সাওয়াব পেতে কে না চায়! আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে কার না ইচ্ছে করে! অথচ অধিকাংশ মুসলিমই জানে না, কীভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে আমল করতে হয়; কোন সময় কোন আমলগুলো করলে সারারাত ঘুমিয়েও পাওয়া যায় তাহাজ্জুদের সাওয়াব, হজে না গিয়েও মিলে পূর্ণ হজের নেকি, শহিদ না হয়েও লাভ করা যায় শাহাদাতের মর্যাদা।
আল্লাহ তাআলা ইবাদতের ক্ষেত্রে এমনসব সুযোগের ব্যবস্থা করে রেখেছেন, যাতে আমরা সীমিত সময়ে এবং কম পরিশ্রমে নিজেদের আমলনামায় যুক্ত করতে পারি পাহাড়সমান সাওয়াব; পাপের সাগরে যা হবে আমাদের নাজাতের তরি। হাশরের ময়দানে সাওয়াবে ভরপুর আমলনামা দেখে নিজেরাই হয়ে যাব বিস্মিত।
এজন্য জীবনকে আমলের মাধ্যমে পরিপূর্ণ করে তুলতে এবং আল্লাহর আরও বেশি নৈকট্যপ্রাপ্ত বান্দা হতে আমাদের এবারের আয়োজন—‘আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের আমল’।
স্বপ্ন-ষড়যন্ত্র-দাসত্ব-দুর্ভিক্ষ-রাজত্ব—কী দারুণ এক সত্য আখ্যান! বাধা-বিপত্তির দেয়াল পেরিয়ে মঞ্জিলে পৌঁছার এই অসাধারণ গল্প কোটি হৃদয়কে উজ্জীবিত করছে শত সহস্র বছর ধরে। হতাশার পাহাড় মাড়িয়ে আশার আলো জ্বালিয়ে দেওয়ার এ গল্প আজকের প্রজন্মকেও স্পর্শ করে খুব। লালসার সমুদ্রে এ যেন পবিত্র একফোঁটা স্বচ্ছ জলবিন্দু! ইউসুফ আলাইহিস সালাম আমাদের বিজয়ী মহানায়ক, বিশ্বাসীদের নকিব। সূরা ইউসুফ আমাদের প্রত্যাশিত জীবনের এক অনন্য রিফ্লেকশন।স্বপ্ন-ষড়যন্ত্র-দাসত্ব-দুর্ভিক্ষ-রাজত্ব—কী দারুণ এক সত্য আখ্যান! বাধা-বিপত্তির দেয়াল পেরিয়ে মঞ্জিলে পৌঁছার এই অসাধারণ গল্প কোটি হৃদয়কে উজ্জীবিত করছে শত সহস্র বছর ধরে। হতাশার পাহাড় মাড়িয়ে আশার আলো জ্বালিয়ে দেওয়ার এ গল্প আজকের প্রজন্মকেও স্পর্শ করে খুব। লালসার সমুদ্রে এ যেন পবিত্র একফোঁটা স্বচ্ছ জলবিন্দু! ইউসুফ আলাইহিস সালাম আমাদের বিজয়ী মহানায়ক, বিশ্বাসীদের নকিব। সূরা ইউসুফ আমাদের প্রত্যাশিত জীবনের এক অনন্য রিফ্লেকশন।
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মুসলিম হিসেবে হালাল-হারামের ব্যাপারে আমাদের সর্বোচ্চ সতর্কতা আবশ্যক। অবশ্য কিছু বিষয়ের হালাল-হারাম হওয়া নিয়ে কখনো কখনো বেশ দ্বন্দ্বে পড়ে যাই আমরা। এটা হালাল হলে ওটা হারাম কেন, এভাবে হারাম হলে ওভাবে হালাল কেন—এ জাতীয় নানা প্রশ্ন আমাদের মাথায় ঘুরতে থাকে। দিশেহারা হয়ে পড়ি আমরা। অথচ কোনো কিছুর হালাল কিংবা হারাম সাব্যস্ত হওয়ার যে সামান্য কিছু মূলনীতি রয়েছে, সেগুলো জানা থাকলে এ অবস্থা থেকে অনেকাংশেই বেঁচে থাকা সম্ভব।
একজন মুসলিমের জন্য কোন কাজটি হালাল আর কোনটি হারাম, কোন কাজ এক জায়গায় জায়িয হলেও অন্য জায়গায় বা অন্য সময়ে নাজায়িয, কোনো কাজ জায়িয এবং নাজায়িয হওয়ার কারণগুলোই বা কী? ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক-জীবনঘনিষ্ঠ এমন অসংখ্য বিষয়ের বাস্তবধর্মী আলোচনা নিয়ে ড. ইউসুফ আল-কারযাবি রাহিমাহুল্লাহর বিশ্বজুড়ে সাড়াজাগানো গ্রন্থটি প্রকাশিত হলো ‘হালাল-হারামের বিধান’ নামে।
পৃথিবী সৃষ্টির আগে গোটা জগত কেমন ছিল? এর সূচনা কীভাবে হলো? সৃষ্টির শুরুতে আমরা কোথায় ছিলাম? আদম আ.-এর সৃষ্টির আগে পৃথিবীটাই-বা কেমন ছিল?ইমাম ইবনু কাসীর রহ. তাঁর বিখ্যাত ইতিহাস সিরিজ ‘আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ’ গ্রন্থের এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। আলমে আরওয়াহ থেকে দুনিয়া সফরের পূর্ণ ইতিহাস তিনি আলোচনা করেছেন। জনপ্রিয় দাঈ ওমর সুলেইমান এই গ্রন্থের ওপর ভিত্তি করে ৭০ পর্বের একটি সিরিজ বক্তব্য প্রদান করেন। সেই সিরিজ অবলম্বনেই ‘স্টোরি অব বিগিং’ বইটি।সৃষ্টির ইতিহাস প্রসঙ্গে আমরা যা জানি এবং এর বাইরে আরও যেসব বার্তা আছে, সেগুলো ধারাবাহিকভাবে এতে আলোচনা করা হয়েছে। কীভাবে মানুষ, বিশাল পৃথিবী, ভূমণ্ডল, নভোমণ্ডল, ফেরেশতা, জিন প্রাণীকুল সৃষ্টি হলো ইত্যাদি সবিস্তর আলোচনা এসেছে এই বইতে।
দয়াময় রব গোটা সৃষ্টিজগৎকে সাজিয়েছেন অপরূপ নৈপুণ্যে, সর্বত্র ছড়িয়ে দিয়েছেন অনুপম কারুকার্যের হাজারো নিদর্শন। কত বদল আর বৈচিত্র্যে ঠাসা এ চরাচর! যেন প্রভুর পরম আসমানি স্পর্শ লেগে আছে প্রতিটি কোণে। একেক সৃষ্টিকে তৈরি করেছেন একেক ব্যঞ্জনায়। এজন্যই তো অহংকার তাঁর আপন চাদর। আমাদের যত প্রার্থনা ও স্তুতি—সকলই কেবল তাঁকে ঘিরে। তিনিই মানুষকে পাঠিয়েছেন জোড়ায় জোড়ায়; একে অন্যের ভূষণরূপে। আমাদের সমৃদ্ধ করেছেন উত্তম রিজিকে, প্রখর মেধা আর তারুণ্যের প্রাণোচ্ছল চঞ্চলতায়। ভরসার ছায়া আর অবারিত অনুগ্রহে আগলে রেখেছেন তামাম কুল-কায়েনাত।
এসবেরই স্বচ্ছন্দ ও সুখপাঠ্য পর্যালোচনা হাজির করেছেন বর্তমান সময়ের তুমুল জনপ্রিয় দাঈ শাইখ মিজানুর রহমান আজহারি। তরুণ প্রজন্মের সামনে পেশ করেছেন সুস্থ-সুন্দর, সময়োপযোগী ও ঈমানদীপ্ত জীবনের নববি চালচিত্র। সময়ের সবুজ সওয়ারিদের আহ্বান করেছেন গৌরবময় সত্যের পথে।
প্রত্যাবর্তন ” বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ মোহ আর মিথ্যের মধ্য দিয়ে পথ চলতে চলতে একটা সময় আত্নাগুলো নিমজ্জিত হয় অন্ধকারের অতল গহ্বরে। সেই ভয়ার্ত অন্ধকার কূপ থেকে কেউ আলোর দেখা পায়, কেউ পায় না। কেউ নিজের আত্নাকে পরিশুদ্ধ করে নেওয়ার সুযোগ লুফে নেয়, কেউ নিজেকে হারিয়ে ফেলে অতল থেকে অতলে। যারা ফিরে আসে, কেমন হয় তাদের গল্পগুলো? সে রকম একঝাঁক পরিশুদ্ধ আত্নার গল্প নিয়েই
ভোরের শিশির, শীতের কুয়াশা, রাতের নিস্তব্ধতা, পাখিদের কলরব, নদীর অবিরাম বয়ে চলা, সাগরের বুকে উথাল-পাতাল ঢেউ—সবখানে সবকিছু ঠিকঠাক, কেবল আমাদের জীবনের কোথাও যেন এক নীরব ছন্দপতন। সেখানে সুর, তাল আর লয়ের কোনো হিশেব মিলছে না। প্রতিদিন একটা একঘেয়েমি চক্রে কেটে যাচ্ছে জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত। মাঝে মাঝে হাপিত্যেশ লাগে—এভাবে একটা জীবন চলতে পারে? কী পাওয়ার বদলে কী হারাচ্ছি জীবন থেকে? এভাবেই কি ক্ষয়ে যাওয়ার কথা আস্ত একটা জীবন?
প্রশ্নগুলো অনেকের, কিন্তু উত্তরগুলো যেন কোথাও বিন্যস্ত করা নেই। জীবনে একটা বদল প্রয়োজন, একটা পরিবর্তন ভীষণ জরুরি—তা আমরা জানি। কিন্তু কীভাবে শুরু করবো? ঠিক কোথা থেকে যাত্রা করবো নতুন এক দিনের? এইসব প্রশ্নের উত্তর আর জীবনের এক নতুন উপাখ্যান রচনায় ‘এবার ভিন্ন কিছু হোক’ বইটি হতে পারে আপনার নিত্যদিনের সাথি।
যেভাবে আর যে কারণে ধ্বংস হয়েছে পূর্বের অনেক সভ্যতা, যেভাবে মানুষকে বরণ করতে হয়েছিলো আল্লাহর অনিবার্য আযাব—তার আদ্যোপান্ত জানতেই ‘অবাধ্যতার ইতিহাস’ বইটি। মোটকথা, কীভাবে আমরা ইউরোপীয় চিন্তাগুলোকে গ্রহণ করে আমাদের দ্বীন ছেড়ে দিয়েছি। তার ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে এই বইতে।